অনার্স ১ম বর্ষ বাংলা ভাষার ইতিহাস ও ব্যবহারিক সাজেশন ২০২৩ – আপনাদের মধ্যে যারা বাংলা ভাষার ইতিহাস ও ব্যবহারিক বাংলা সাজেশন অনার্স ১ম বর্ষ ২০২৩ খুঁজছেন, তাদের জন্য আজকের পোস্টটি অনেক উপকারে আসবে।বিশেষ করে আই শর্ট সাজেশন দেয়ার কারন হল অল্পতে আপনি ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে পারবেন।ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য পরামর্শ যারা শুধু মাত্র শেষ সময় পরীক্ষায় পাশ করতে চায় তারা বিগত বছরের বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্ন গুলো অনুসরন করবে এতে আশাকরি পাশ করার মতো কমন পাবে তবে পরীক্ষায় বেশী নাম্বার পেতে হলে বিগত বছরের প্রশ্ন এবং সাবজেক্ট এর উপর ক্লিয়ার ধারনা থাকতে হবে এজন্য পাঠ্যবই বুঝে বুঝে বিস্তারিত পড়তে হবে।
যারা পরীক্ষায় পাস নম্বর চায় তারা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগত বছরের বোর্ডের প্রশ্ন সমাধান করবেন। বিগত বছরের বোর্ড প্রশ্ন বিভিন্ন সাজেশন গাইডে পাওয়া যাবে। আপনি আপনার বড় ভাইবোনদের কাছ থেকেও তা সংগ্রহ করতে পারেন। আপনি যদি বিগত বছরের প্রশ্ন পড়ে থাকেন তাহলে সাধারণত ৪০% সম্ভাবনা রয়েছে কমন পরার।
- পানিনি রচিত গ্রন্থের নাম কি?
উঃ ব্যাকরণ অষ্টাধয়ী। - পানিণি কোন ভাষার ব্যাকরণকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করেন?
উঃ সংস্কৃত ভাষা। - বাংলা ভাষার মূল উৎস কোনটি?
উঃ বৈদিক। - বাংলা ভাষার আদি সাহিত্যিক নিদর্শন কি?
উঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য। - বাংলা ভাষা কোন আদি বা মূল ভাষা গোষ্ঠীর অর্ন্তগত?
উঃ ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা গোষ্ঠী। - বাংলা ভাষার উদ্ভব ঘটে কোন দশকে?
উঃ খ্রিষ্টিয় দশম শতকের কাছাকাছি সময়ে। - ভারতীয় আর্য ভাষার প্রাচীন রূপ কোথায় পাওয়া যায়?
উঃ প্রাচীন গ্রন্থ ঋগ্বেদের মন্ত্রগুলো। - কোন ভাষা থেকে বাংলা ভাষার উৎপত্তি?
উঃ মাগধী প্রাকৃত। - প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষার স্তর কয়টি?
উঃ তিনটি। - বৈদিক ভাষা হতে বাংলা ভাষায় বিবর্তনের প্রধান ধারা
কয়টি?
উঃ তিনটি। - বাংলা ভাষা কোন গোষ্ঠীর বংশধর?
উঃ হিন্দ-ইউরোপী গোষ্ঠীর। - বাংলা ভাষার সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়া যায় কোন ভাষার?
উঃ মুন্ডা ভাষার। - কোন লিপি থেকে বাংলা লিপির উদ্ভব ঘটেছে?
উঃ ব্রহ্মী লিপি। - ভারতীয় লিপিমালার প্রাচীনতম রূপ কয়টি ও কি কি?
উঃ দুইটি ক. খরোষ্ঠী, খ. বাহ্ক্ষী। - ভারতের মৌলিক লিপি কোন লিপিকে বলা বলে?
উঃ ব্রাহ্মী লিপি। - ব্রাহ্মী লিপির পূর্ববর্তী লিপি কোনটি?
উঃ খরোষ্ঠী লিপি। - ভারতীয় লিপিশালার প্রাচীনতম রূপ কোনটি?
উঃ দুইটি। - খ্রিষ্টপূর্ব ৩য় শতকে কোন শাসকের শাসনমালা ব্রাহ্মী
লিপিতে উৎকীর্ন পাওয়া যায়?
উঃ সম্রাট অশোক। - বাংলা লিপি ও বর্ণমালার উদ্ভব হয়েছে কোন লিপি থেকে?
উঃ কুটিল লিপি। - ব্রাহ্মী লিপির পূর্ববর্তী লিপি কোনটি ?
উঃ খরোষ্ঠী লিপি। - কোন যুগে বাংলা লিপি ও অক্ষরের গঠনকার্য শুরু হয় ?
উঃ সেন যুগে। - কোন যুগে বাংলা লিপির গঠনকার্য স্থায়ীরূপ লাভ করে?
উঃ প্রাচীন যুগে। - বাংলার প্রথম মুদ্রন প্রতিষ্ঠানের নাম কি ?
উঃ শ্রীরামপুর মিশন। - কত সালে ‘শ্রীরামপুর মিশন’ প্রতিষ্ঠিত হয় ?
উঃ ১৮০০ খ্রিষ্টাব্দে। - বাংলা ছাড়া ব্রাহ্মী লিপি থেকে আর কোন লিপির উদ্ভদ
ঘটেছে ?
উঃ সিংহলী, শ্যামী, নবদ্বীপি, তিব্বতী ইত্যাদি। - বাংলা অক্ষর বা বর্ণমালা কোন সময়ে একচ্ছত্র প্রভাব
বিস্তার লাভ করে ?
উঃ খ্রিঃ দশম একাদশ শতাব্দীর মধ্যে বাংলা অক্ষর বাংলায়
একচ্ছত্র প্রভাব বিস্তার করে। - ব্রাহ্মী লিপির বিবর্তনের ধারায় কোন বর্নমালা থেকে
বাংলা বর্নমালার উৎপত্তি ?
উঃ পূর্ব ভারতীয় বর্ণমালা কুটিল থেকে বাংলা বর্ণমালা
উৎপত্তি। - কোন কোন লিপির উপর বাংলা লিপির প্রভাব বিদ্যমান ?
উঃ উড়িষ্যা মৈথিলি ও আসামী লিপির উপর। - বাংলা গদ্যের বিকাশে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করে-?
উঃ সাময়ীক পত্র। - বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন কি?
উঃ চর্যাপদ। - চর্যাপদ রচনা করেন কারা ?
উঃ বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ। - চর্যাপদ কোন যুগের নিদর্শন?
উঃ আদি/ প্রাচীন যুগ। - চর্যাপদের পুঁথিকে কোথা কে এবং কখন আবিস্কার করেন?
উঃ মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭। - চর্যাপদের রচনা কাল কত?
উঃ সপ্তম -দ্বাদশ শতাব্দী। - চর্যাপদ কোন ভাষায় রচিত হয়?
উঃ বঙ্গকামরুপী ভাষায়। - চর্যাপদ কোথায় পাওয়া যায়?
উঃ নেপালের রাজ দরবারের গ্রন্থাগারে। - টীকাকার মুনিদত্তের মতানুসারে চর্যাপদের নাম কি ?
উঃ আশ্চর্য চর্যাচয়। - নেপালে প্রাপ্ত পুঁথিতে পদগুলির কি নাম দেযা হয়েছে ?
উঃ চর্যাচর্য বিনিশ্চয়। - চর্যাপদের ভাষাকে কে বাংলা ভাষা দাবি করেছেন?
উঃ অধ্যাপক সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যয়। - আধুনিকের পন্ডিতগণের মতে, নেপালে প্রাপ্ত চর্যাপদের পুঁথির
নাম কি ?
উঃ চর্যাগীতি কোষ। - চর্যার প্রাপ্ত কোন সংখ্যক পদটি টীকাকার কর্তৃক ব্যাখ্যা হয়
নি ?
উঃ ১১ সংখ্যক পদ। - চর্যার প্রাপ্ত পুঁথিতে কোন কোন সংখ্যক পদে সম্পূর্ন পাওয়া
যায় নি ?
উঃ ২৪, ২৫, ৪৮ সংখ্যক পদ। - চর্যার প্রাপ্ত কোন পদটির শেষাংশে পাওয়া যায় নি ?
উঃ ২৩ সংখ্যক পদ। - চর্যাগীতিকা হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কর্তৃক কবে প্রকাশিত
হয়েছিল ?
উঃ ১৯১৬ সালে। - চর্যা সংগ্রহটিতে সর্বসমেত কয়টি চর্যাগীতি ছিল?
উঃ ৫১ টি। - সর্বসমেত কয়টি চর্যাগীতি পাওয়া গিয়েছে?
উঃ সাড়ে ছেচল্লিশটি। - সবচেয়ে বেশী পদ কে রচনা করেছেন ?
উঃ কাহ্নপা-১৩ টি। - চর্যাপদের রচয়িতা কে বা কারা ?
উঃ কাহ্নপা, লুইপা, কুক্কুরীপা, ভুসুকু, সরহপাদ সহ মোট ২৪ জন
পদকর্তা। - চর্যাপদ কোন সময়ে রচিত হয় ?
উঃ সপ্তম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে। - চর্যাপদের পদগুলো কোন কোন ভাষায় রচিত বলে দাবি করা হয়?
উঃ চর্যাপদের পদগুলো বাংলা, হিন্দী, মৈথিলী, অসমীয় ও উড়িয়া
ভাষায়। - চর্যাপদের তিব্বতী অনুবাদ কে আবিস্কার করেন?
উঃ ডঃ প্রবোধচন্দ্র বাগচী। - চর্যাপদের ভাষায় কোন অঞ্চলের নমুনা পরিলক্ষিত হয়?
উঃ পশ্চিম বাংলার প্রাচীনতম কথ্য ভাষার। - ডঃ সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যয় কবে চর্যাপদে ভাষা বাংলা
বলে প্রমান করেন?
উঃ ১৯২৬ সালে। - চর্যাপদের প্রতিপাদ্য বিষয় কি?
উঃ চর্যাপদের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় বৌদ্ধ সহজিয়া সিদ্ধাদের গুহ্য
সাধনতত্ত্ব এবং তৎকালীন সমাজ ও জীবনের পরিচয়। - চর্যাপদ কোন ছন্দে রচিত ?
উঃ মাত্রাবৃত্তে ছন্দে। - চর্যাপদের পুঁথি নেপালে যাবার কারন কি?
উঃ তুর্কী আক্রমনকারীদের ভয়ে পন্ডিতগণ তাদের পুুথি নিয়ে
নেপালে পালিয়ে গিয়ে শরনার্থী হয়েছিলেন। - কীর্তিলতা পুরুষ পরীক্ষা বিভাগসার প্রভৃতি সাহিত্যকর্মের
রচয়িতা কে?
উঃ মিথিলার কবি বিদ্যাপতি। - কবীন্দ্রবচন সমুচ্চয় ও সদুক্তি কর্ণামৃত কাব্য কোন যুগে রচিত?
উঃ সেনযুগে। - রাজা লক্ষন সেনের রাজসভার পঞ্চরত্ন কে কে ছিলেন?
উঃ উমাপতিধর, শরণ, ধোয়ী, গোবর্ধন আচার্য ও জয়দেব। - বাংলা ছাড়া কোন কোন বাব্যগ্রন্থে বাঙালী জীবনের চিত্র
রয়েছে?
উঃ গাথা সপ্তপদী ও প্রাকৃত পৈঙ্গলের। - গীত গোবিন্দ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতার নাম কি ?
উঃ জয়দেব। - ব্রজবুলী ভাষার উদ্ভব কখন হয়?
উঃ কবি বিদ্যাপতি যখন মৈথিল ভাষায় রাধাকৃষ্ণ লীলার গীতসমূহ
রচনা করেন। - ব্রজবুলি ভাষা কোন জাতীয় ভাষা?
উঃ মৈথলী এবং বাংলা ভাষার মিশ্রনে যে ভাষার সৃষ্টি হয়। - ব্রজবুলি কোন স্থানের উপভাষা ?
উঃ মিথিলার উপভাষা্। - ব্রজবুলি ভাষার বিখ্যাত সাহিত্যিকের/শ্রেষ্ঠ কবি নাম কি?
উঃ বিদ্যাপতি এবং জয়দেব। - চন্ডীদাস সমস্যা কি?
উঃ বাংলা সাহিত্য একাধিক পদকর্তা নিজেকে চন্ডীদাস পরিচয়
দিয়ে যে সমস্যা সৃষ্টি করেছেন তাই চন্ডীদাস সমস্যা । - বাংলা সাহিত্যে স্বীকৃত চন্ডীদাস কয়জন?
উঃ তিনজন। বড়ু চণ্ডীদাস, দীন চণ্ডীদাস, এবং দ্বীজ চণ্ডীদাস। - বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের প্রথম নির্দশন কি?
উঃ শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন। - শ্রীকৃষ্ণ কীর্তনকাব্য কে রচনা করেন?
উঃ চৈতন্যপূর্ব যুগ। - শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য কোন যুগের নিদর্শন?
উঃ বড়ু চন্ডীদাস। - বড়ু চন্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য কে উদ্ধার করেন?
উঃ বসন্তরঞ্জন রায়, ১৯০৯। - শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য কোথা থেকে উদ্ধার করা হয়?
উঃ পশ্চিম বঙ্গের বাকুড়া জেলার কাকিলা গ্রামের এক গৃহস্থ
বাড়ীর গোয়ালঘর থেকে উদ্ধার করেন। - বৈষ্ণব পদাবলীর আদি রচয়িতা কে?
উঃ বড়ু চণ্ডীদাস। - আদি যুগে লোকজীবনের কথা বিধৃত সর্বপ্রথম সাহিত্যক নিদর্শন
কোনটি?
উঃ ডাক খনার বচন। - মধ্যযুুগের বাংলা সাহিত্যর প্রধান দুটি ধারা কি ?
উঃ ১। কাহিনীমূলক ও ২। গীতিমূলক। - শ্রী চৈতন্যর নামানুসারে মধ্যযুগের বিভাজন কিরূপ?
উঃ চৈতন্য পূর্ববর্তী যুগ (১২০১-১৫০০ খ্রিঃ), চৈতন্য যুগ (১৫০১-১৬০০)
ও চৈতন্য পরবর্তী যুগ (১৬০১-১৮০০) - চৈতন্য পরবর্তী যুগ বা মধ্যযুগের শেষ কবি কে?
উঃ ভারতচন্দ্র রায় গুনাকর। - আধুনিক যুগের উদগাতা কে?
উঃ মাইকেল মধুসুদন দত্ত। - কোন যুগকে অবক্ষয়ের যুগ বলা হয় ?
উঃ ১৭৬০-১৮৬০সাল পর্যন্ত। - বাংলা সাহিত্যর আধুনিক যুগের সময়কাল কয়পর্বে বিভক্ত ও কি
কি?
উঃ চারটি পর্বে বিভক্ত। যেমন- ১. প্রস্তুতি পর্ব (১৮০১-১৮০৫)খ্রিঃ,
২. বিকাশ পর্ব (১৮৫১-১৯০০) খ্রিঃ, ৩.রবীন্দ্র পর্ব (১৯০১-১৯৪০) খ্রিঃ
ও ৪. অতি-আধুনিক যুগ (১৯০১ বর্তমান কালসীমা)। - আধুনিক যুগ কোন সময় পর্যন্তু বিস্তৃত?
উঃ ১৮০১ সাল থেকে বর্তমান। - যুগ সন্ধিক্ষনের কবি কে ?
উঃ ঈশ্বরচন্দ্র দত্ত। - বাংলা ভাষায় রামায়ন কে অনুবাদ করেন?
উঃ কৃত্তিবাস। - রামায়নের আদি রচয়িতা কে?
উঃ কবি বাল্মীকি। - বাংলা ভাষায় মহাভারত কে অনুবাদ করেন?
উঃ কাশীরাম দাস। - মহাভারতের আদি রচয়িতা কে?
উঃ বেদব্যাস। - গীতি কাব্যের রচয়িতা কে?
উঃ গোবিন্দ্রচন্দ্র দাস। - পুঁথি সাহিত্যের প্রথম সার্থক কবি কে?
উঃ ফকির গরিবুল্লাহ। - মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি কে?
উঃ মুকুন্দরাম চক্রবর্তী। - বাংলা গদ্যের জনক কে?
উঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। - আধুনিক যুগের শ্রেষ্ঠ প্রতিভুকে?
উঃ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। - বাংলা ভাষার আদি কবি ?
উঃ কানা হরিদত্ত। - বাংলা গদ্যর উৎপত্তি কোথায়?
উঃ আঠার শতকে। - বাংলা ভাষা ও সাহিত্যর প্রাচীনতম শাখা কোনটি?
উঃ কাব্য। - বাংলা গদ্য সাহিত্য কখন শুরু হয়?
উঃ আধুনিক যুগে। - আলাওল কোন যুগের কবি?
উঃ মধ্য যুগের। - মধ্যযুগের অবসান ঘটে কখন?
উঃ ঈশ্বর গুপ্তের মৃত্যুর সঙ্গে। - উনিশ শতকের সবচেয়ে খ্যাতনামা বাউল শিল্পী কে?
উঃ লালন শাহ। - কাঙ্গাল হরিনাথ কখন আবির্ভূত হন?
উঃ উনিশ শতকের শেষার্ধে। - বিষাদসিন্ধু কোন যুগের গ্রন্থ?
উঃ আধুনিক যুগের। - মধ্যযুগের অন্যতম সাহিত্য নিদর্শন কি?
উঃ পদ্মাবতী ও অন্নদামঙ্গল। - চন্ডীদাস কোন যুগের কবি ?
উঃ মধ্যযুগের। - আধুনিক বাংলা গীতি কবিতার সূত্রপাত?
উঃ টপ্পাগান। - টপ্পা গানের জনক কে?
উঃ নিধুবাবু (রামনিধি গুপ্ত)। - মীর মোশাররফ সাহিত্য ক্ষেত্রে আবির্ভূত হন?
উঃ উনিশ শতকের শেষার্ধে। - বাংলা সাহিত্যে মহাকাব্য ধারার অন্যতম মহাকবি?
উঃ মাইকেল মধুসুদন দত্ত। - বাংলা সাহিত্যে গীতিকাব্য ধারার প্রথম কবি?
উঃ বিহারীলাল চক্রবর্তী। - উনিশ শতকের নাট্য সাহিত্য ধারার অন্যতম রূপকার?
উঃ মাইকেল মধুসুদন দত্ত। - বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস কোনটি?
উঃ আলালের ঘরের দুলাল। - ‘আলালের ঘরের দুলাল’ এর রচয়িতা কে?
উঃ প্যারীচাদ মিত্র। - বাংলা উপন্যাস সাহিত্য ধারার জনক?
উঃ বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। - রোমান্টিক প্রনয় উপাখ্যান ধারার অন্যতম কবি?
উঃ শাহ মুহাম্মদ সগীর। - রোমান্টিক প্রণয় উপখ্যান ধারার অন্যতম গ্রন্থ?
উঃ ইউসূফ- জুলেখা। - মঙ্গলকাব্যর ধারার অন্যতম কবি?
উঃ মুকুন্দরাম - বাংলা সাহিত্য ছোটগল্পের প্রকৃত জনক?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। - বাংলা সাহিত্য কথ্যরীতির প্রবর্তক কে?
উঃ প্রমথ চৌধুরী। - ছোটগল্পের আরম্ভে ও উপসংহারে কোন গুনটি প্রধান?
উঃ নাটকীয়তা । - বাংলা ভাষায় প্রথম সামাজিক নাটক কোনটি ?
উঃ কুলীনকুল সর্বস্ব। - বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম নাটক ও নাট্যকার কে?
উঃ ভদ্রার্জুন- তারাচরণ সিকদার। - বাংলা সাহিত্যর প্রথম সার্থক নাট্যকার কে?
উঃ মাইকেল মধুসুদন দত্ত। - বাংলা সাহিত্যর প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক কোনটি ?
উঃ কৃষ্ণকুমারী। - বাংলা সাহিত্যের প্রথম মূদ্রিত গ্রন্থ কোনটি?
উঃ ‘কথোপকথন’। - ‘কথোপকথন’ এর রচয়িতা কে?
উঃ উইলিয়াম কেরি। - ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম গ্রন্থ কোনটি?
উঃ নীল দর্পন। - ‘গাজঅকালু ও চম্পাবতী’ কোন ধরনের সাহিত্য?
উঃ পুঁথি সাহিত্য। - বাংলাদেশের লোক সাহিত্যের বিখ্যাত গবেষক কে?
উঃ আশরাফ সিদ্দিকী। - কোরআন শরীফ প্রথম বাংলায় অনুবাদ কে করেন?
উঃ ভাই গিরিশন্দ্র সেন। - বাংলা সনেটের জন্ক কে?
উঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত। - সনেটের জনক কে?
উঃ ইটালীর পেত্রাক। - ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে প্রাচীন যুগের পরিধি কত সাল
পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল?
উঃ ৬৫০-১২০০ সাল পর্যন্ত। - বাংলা ভাষার উৎপত্তি কোন শতাব্দীতে?
উঃ সপ্তম শতাব্দী। - মধ্য যুগের বাংলা ভাষার পরিধি কত সাল পর্যন্ত বিসতৃত ছিল?
উঃ ১২০১-১৮০০ সাল পর্যন্তু। - আধুনিক বাংলা ভাষার পরিধি কত সাল থেকে শুরু হয়েছে?”
উঃ ১৮০১ সাল থেকে। - বাংলা গদ্যের ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয় কখন থেকে?
উঃ আধুনিক যুগে। - ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে খ্রীষ্টপূর্ব কত পূর্ব পর্যন্ত বাংলা
ভাষার অস্তিত্ব ছিল?
উঃ পাঁচ হাজার বছর। - আর্য ভারতীয় গোষ্ঠীর প্রাচীনতম সাহিত্যেক ভাষার নাম কি?
উঃ বৈদিক ও সংস্কৃত ভাষা। - বাংলা ভাষার মূল উৎস কোন ভাষা?
উঃ বৈদিক ভাষা। - বৈদিক ভাষা থেকে বাংলা ভাষা পর্যন্ত বিবর্তনের প্রধান
তিনটি ধারা কি কি?
উঃ ক. প্রচীন ভারতীয় আর্য, খ) মধ্য ভারতীয় আর্য ভাষা গ) নব্য
ভারতীয় আর্য ভাষা। - কোন ভাষা বৈদিক ভাষা নামে স্বীকৃত?
উঃ আর্যগণ যে ভাষায় বেদ-সংহিতা রচনা করেছেন সেই ভাষাই
বৈদিক ভাষা। - কোন ব্যাকরণবিদের কাছে সংস্কৃত ভাষা চূড়ান্তভাবে
বিধিবদ্ধ হয়?
উঃ ব্যাকরণবিদ পানিনির হাতে। - সংস্কৃত ভাষা কত অব্দে চূড়ান্তভাবে বিধিবদ্ধ হয়?
উঃ খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০ দিকে। - কোন ভাষাকে প্রাকৃত ভাষা বলে?
উঃ খ্রিষ্টপূর্ব ৮০০ শতাব্দীর দিকে বৈদিক ভাষা বির্বতনকালীণ
সময়ে দেশের প্রকৃতি পঞ্জ বা জনসাধারনের যে ভাষায় নিত্য নতুন
কথা বলত তাকে প্রাকৃত ভাষা বলে। - প্রাকৃত ভাষা বিবর্তিত হয়ে শেষ যে স্তরে উপনীত হয় তার নাম
কি?
উঃ অপভ্রংশ। - সুনীত কুমার চট্টোপাধ্যায়ের বাংলা ভাষার উদ্ভর কোন
অপভ্রংশ থেকে কোন সময় কালে?
উঃ পূর্ব ভারতে প্রচলীত মাগবী অপভ্রংশ থেকে এবং খ্রিষ্টিয়
দশম শতকের কাছাকাছি সময়ে বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়। - ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে বাংলা ভাষার উৎস কোন অপভ্রংশ
থেকে?
উঃ গৌড় অপভ্রংশ থেকে।
আরও—–
ধারাবাহিকভাবে একটি ভাষার আদি রূপ নির্ণয় কোন জ্ঞান শাখার আলোচ্য বিষয়?
উত্তর: ধারাবাহিকভাবে একটি ভাষার আদি রূপ নির্ণয় ভাষাতত্ত্ব নামক জ্ঞান শাখার আলোচ্য বিষয়।
জ্যাকব ড্রিম কে ছিলেন?
উত্তর : জ্যাকব ড্রিম ছিলেন একজন ধ্বনীবিজ্ঞানী।
বাংলা ভাষায় ইন্দো ইউরোপীয় ভাষার কোন শাখা থেকে জন্ম লাভ করেছে?
উত্তর: বাংলা ভাষায় ইন্দো ইউরোপীয় ভাষার শতম শাখা থেকে জন্ম লাভ করে।
‘বাঙ্গালা ভাষার ইতিবৃত্ত’ গ্রন্থটির রচয়িতার নাম কি?
উত্তর: ‘বাঙ্গালা ভাষার ইতিবৃত্ত’ গ্রন্থটির রচয়িতা ড. মোঃ শহিদুল্লাহ।
ডঃ মোঃ শহীদুল্লাহর মতে বাংলা ভাষার উৎপত্তি কোন প্রকৃত থেকে?
উত্তর: ডঃ মোঃ শহীদুল্লাহর মতে বাংলা ভাষার উৎপত্তি গৌরী প্রাকৃত থেকে।
আদিতে অপভ্রংশ কোন সমাজে ব্যবহৃত হতো?
উত্তর: আদিতে অপভ্রংশ ভারতীয় আর্যসমাজে ব্যবহৃত হতো।
গৌর অপভ্রংশের পরবর্তী পূর্ববর্তী ভাষাকে কি বলে?
উত্তর: গৌর অপভ্রংশের পূর্ববর্তী ভাষার নাম গৌড়ী প্রাকৃত।
ভারতীয় আর্যভাষার প্রাচ্য শাখার অন্তর্গত ভাষাসমূহকে ‘মাঘধী ভাষা’ বলে অভিহিত করেছেন কে?
উত্তর: ভারতীয় আর্যভাষার প্রাচ্যের শাখার অন্তর্গত ভাষাসমূহকে ‘মাঘধী ভাষা’ বলে অভিহিত করেছেন ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়।
অশোকলিপি কী?
উত্তর: সম্রাট অশোকের শাসনামলে ব্যবহৃত ব্রাহ্মী লিপি অশোক লিপি নামে পরিচিত।
প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষার আনুমানিক কালসীমা উল্লেখ কর।
উত্তর: প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষার আনুমানিক কালসিমার খ্রিস্টপূর্ব ১২০০- ৫০০ অব্দ পর্যন্ত।
পাণিনি কোন ভাষায় ব্যাকরণ রচনা করেন?
উত্তর : পাণিনি সংস্কৃত ভাষায় ব্যাকরণ রচনা করেন।
ভাষার ইতিহাসে পানিনি খ্যাতিমান কেন?
উত্তর: খ্রিস্টপূর্ব সপ্তম শতকে সংস্কৃত ভাষায় রচিত অষ্টাধ্যায়ী ব্যাকরণ রচনার জন্য ভাষার ইতিহাসে পানিনি খ্যাতিমান
প্রাচীন বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন কোনটি ?
উত্তর: প্রাচীন বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদ
‘ভব নঈ গহন গণ্ডীর বেগে বাহী।’ এ কবিতাংশটি কোন স্তরের বাংলা ভাষার উদাহরণ?
উত্তর : ‘ভব নঈ গহন গণ্ডীর বেগে বাহী।’ এ কবিতাংশটি বাংলা ভাষার প্রাচীন স্তরের উদাহরণ।
মধ্য ভারতীয় আর্য ভাষার প্রথম উপস্তরের সময়সীমা লেখ?
উত্তর : মধ্য ভারতীয় আর্য ভাষার প্রথম উপস্তরের সময়সীমা খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ অব্দ হতে ১০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত।
মধ্য ভারতীয় আর্য ভাষার দ্বিতীয় উপস্তরের নাম কি?
উত্তর : মধ্য ভারতীয় আর্য ভাষার দ্বিতীয় স্তরের নাম নাটকীয় প্রাকৃত।
মধ্যযুগের বাংলা কোন বিদেশী দ্বারা বেশি প্রভাবিত হয়েছে?
উত্তর : মধ্যযুগের বাংলা আলাউদ্দিন হোসেন শাহ দ্বারা বেশি প্রভাবিত হয়েছে।
‘দারোগা’ কোন ভাষার শব্দ?
উত্তর : ‘দারোগা’ ফারসি ভাষার শব্দ।
মাগধ অঞ্চলের ব্যাপ্তি নির্দেশ কর?
উত্তর : মাগধ অঞ্চলের ব্যাপ্তি বিহার পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল
বাংলা ভাষার কয়টি উপভাষা ও কি কি?
উত্তর : বাংলা ভাষার প্রধান উপভাষা পাঁচটি। যথা- রাঢ়ীম ঝাড়খন্ডি, বরেন্দ্রী বাঙালি ও বঙ্গ কামরূপী বা রাজবংশী।
মহাপ্রাণ ধ্বনি- ঘ, ধ এবং ভ এর স্থানে গ, দ এবং ব উচ্চারিত হয় কোন উপভাষায়?
উত্তর : প্রাপ্য উপভাষায়।
বরেন্দ্র উপভাষা বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে ব্যবহৃত হয়?
উত্তর : বরেন্দ্র উপভাষা বাংলাদেশের উত্তর অঞ্চল- রাজশাহী, পাবনা ও বগুড়ায় ব্যবহৃত হয়।
মাগধী প্রাকৃতে তিনটি উষ্ণবর্ণ স্থানে কোন শ/ষ/স ব্যবহৃত হয়?
উত্তর : মাগধী প্রাকৃতে তিনটি উষ্ণবর্ণ স্থানে ‘শ’ ব্যবহৃত হয়।
‘হ্য’ যুক্তবর্ণটির বিশ্লিষ্ট রূপ কী?
উত্তর : ‘হ্য’ যুক্তবর্ণটির বিশ্লিষ্ট রূপ হ + য।
‘হ্ম’ যুক্ত বর্ণটির বিশিষ্ট রূপ কী?
উত্তর :‘হ্ম’ যুক্ত বর্ণটির বিশিষ্ট রূপ হ + ম।
প্রমিত বাংলা বানানরীতি কী?
উত্তর : বাংলা বানানের জটিলতা পরিহার করে বাংলাদেশের সর্বস্তরে এক বানান রক্ষার্থে বাংলা একাডেমী প্রণীত বানানের নিয়মকে প্রমিত বাংলা বানানরীতি বলে।
বাংলা একাডেমি কত সালে প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম প্রবর্তন করে?
উত্তর : বাংলা একাডেমি ১৯৯২ সালে প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম প্রবর্তন করে।
বাংলা বর্ণমালায় মৌলিক স্বরধ্বনিগুলো লেখ।
উত্তর : বাংলা বর্ণমালায় মৌলিক স্বরধ্বনিগুলো হচ্ছে- অ, আ, অ্যা, ই, এ, উ, ও।
ক্ষুদার্থ শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ কর।
উত্তর : ক্ষুদার্থ শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ = ক্ষুধা + ঋত।
ব্যঞ্জন সন্ধি কত প্রকার?
উত্তর : ব্যঞ্জন সন্ধি তিন প্রকার।
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত বিরাম চিহ্ন সংখ্যা কতটি?
উত্তর : বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত বিরাম চিহ্ন সংখ্যা ১৬টি।
দুই বা ততোধিক শব্দ যুক্ত করার ক্ষেত্রে কোন বিরাম চিহ্ন ব্যবহৃত হয়?
উত্তর : দুই বা ততোধিক শব্দ যুক্ত করার ক্ষেত্রে হাইফেন বিরাম চিহ্নটি ব্যবহৃত হয়।
বিরাম চিহ্নের প্রথম সার্থক প্রয়োগ করেন কে?
উত্তর : বিরাম চিহ্নের প্রথম স্বার্থক প্রয়োগ করেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
‘অহোরাত্রি’ অপপ্রয়োগজনিত ভুলের শুদ্ধ রূপ লেখ।
উত্তর : অহোরাত্রি’ অপপ্রয়োগজনিত ভুলের শুদ্ধ রূপ হচ্ছে- অহোরাত্র।
‘উৎকর্ষতা’ শব্দটির অপপ্রয়োগজনিত ভুলের শুদ্ধ রূপ লেখ।
উত্তর : ‘উৎকর্ষতা’ শব্দটির অপপ্রয়োগজনিত ভুলের শুদ্ধ রূপ হচ্ছে- উৎকর্ষ।
‘আবশ্যকীয় ব্যয়ে কার্পণ্য অনুচিত।’ বাক্যটির শুদ্ধ প্রয়োগ দেখাও।
উত্তর : ‘আবশ্যকীয় ব্যয়ে কার্পণ্য অনুচিত।’ বাক্যটির শুদ্ধ প্রয়োগ হলো- ‘আবশ্যক ব্যয়ে কার্পণ্য অনুচিত।’
পরিভাষা কোন ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়?
উত্তর : মূল ভাষায় প্রতিশব্দ না থাকলে পরিভাষা শব্দ প্রয়োগ করা হয়। যেমন- অক্সিজেন ও ইউনিয়ন।
IDIOM শব্দটির পারিভাষিক রূপ কী?
উত্তর : IDIOM শব্দটির পারিভাষিক রূপ বাগধারা।
বাংলা ভাষায় গদ্যে চলিত রীতির প্রবর্তক কে?
উত্তর : বাংলা ভাষায় গদ্যে চলিত রীতির প্রবর্তক প্রমথ চৌধুরী।
প্রতিবর্ণীকরণ কি?
উত্তর : বিদেশি শব্দ বাংলা বানানে শুদ্ধ করে লেখা ও শুদ্ধ উচ্চারণের জন্য যেসব নিয়ম বা রীতি অনুসরণ করা হয় তাকে প্রতিবর্ণীকরণ বলা হয়।
খ-বিভাগ: সংক্ষিপ্ত প্রশ্নাবলী
বাংলা ভাষার সাথে মাগধী প্রাকৃত ভাষার সম্পর্ক সংক্ষেপে লেখ।
- ‘বাংলা সংস্কৃতির দুহিতা’- আলোচনা কর।
- বাংলা ভাষায় অনার্য প্রভাব সম্পর্কে লেখ।
- প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষার স্বরধ্বনিগুলো আধুনিক বাংলায় বিবর্তনের চারটি সূত্র লেখ।
- মধ্য ভারতীয় আর্য ভাষার ভাষাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।
- বাংলা ভাষায় আরবি- ফারসি শব্দের প্রভাব আলোচনা কর।
- শতম ভাষা কাকে বলে? শতম ভাষার পরিচয় দাও।
- গৌর অপভ্রংশের ভাষাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য গুলি লেখ
- আদি-অন্ত বাংলার ভাষাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য লেখ।
- উপভাষা কী? বরেন্দ্রী ও বাঙ্গালী উপভাষার চারটি ভাষাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য লেখ।
- ব্যঞ্জনসন্ধি ও বিসর্গ সন্ধির চারটি নিয়ম লেখ।
- যুক্তাক্ষর গঠনের নিয়ম ও প্রয়োজনিয়তা লেখ।
- কি ও কী এর পার্থক্য লেখ।
- এবং , ও এর ব্যবহার ও পার্থক্য দেখাও।
- ণ-ত্ব বিধান চারটি করে নিয়ম লেখ।
- প্রমিত বাংলা বানানের নিয়ম অনুসারে তৎসম ও অ- তৎসম শব্দের বানানের পাঁচটি করে নিয়ম লেখ।
- প্রতিবেদনের বৈশিষ্ট্য গুলি লেখ।
- সার-সংক্ষেপণ কাকে বলে? এর গুরুত্ব লেখ।
- গুরুচণ্ডালী দোষ কাকে বলে ?
- শতম ও কেন্তম শাখা সম্পর্কে লেখ।
- বানান শুদ্ধিকরণ।
- শতম ভাষা কাকে বলে? শতম ভাষার পরিচয় দাও।
- ভারতীয় আর্য ভাষার প্রতিটি স্তরের সময়কাল ও সাহিত্যের নিদর্শন উল্লেখ কর।
- বেদকে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে? ভাগগুলোর নাম লিখ এবং এদের মধ্যে কোনটি প্রাচীনতম তা উল্লেখ কর।
- সংস্কৃতকে ধ্রুপদী ভাষা বলা হয় কেন? এই ভাষার যেকোন তিনটি প্রাচীন সাহিত্যকর্মের নাম লিখ।
- মাগধী প্রাকৃতের সাথে বাংলা ভাষার সম্পর্ক বিচার করো।
- গৌর অপভ্রংশের ভাষাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যগুলো লেখ।
- মধ্য ভারতীয় আর্য ভাষার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। নব্য ভারতীয় আর্য ভাষার প্রাচ্য শাখার যেকোনো চারটি ভাষার নাম লেখ।
- প্রাচীন বাংলা থেকে আধুনিক বাংলা পর্যন্ত সময়সীমা উল্লেখসহ স্তর বিন্যাস কর।
- অন্ত-মধ্য বাংলা ভাষার পরিচয় তুলে ধরো।
- আদি-মধ্য বাংলা ভাষা এবং অন্ত-মধ্য বাংলা ভাষার ভাষাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যের তুলনামূলক আলোচনা কর।
- বাংলা ভাষায় অনার্য প্রভাব সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ।
- বাংলা ভাষায় আরবি-ফার্সিরর প্রভাব সংক্ষেপে আলোচনা কর।
- উপভাষা কী? বরেন্দ্রী উপভাষার চারটি ভাষাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য লেখ।
- বাঙ্গালী উপভাষার চারটি বৈশিষ্ট্য লেখ।
- যুক্তাক্ষর কী? যুক্তাক্ষর এর গুরুত্ব লেখ।
- যুক্তাক্ষর গঠনের নিয়মগুলো উদাহরণসহ লেখ।
- প্রমিত বাংলা উচ্চারণের প্রয়োজনীয়তা কী?
- ভাষা ব্যবহারে সন্ধির প্রয়োজনীয়তা সংক্ষেপে উল্লেখ কর। ব্যঞ্জন সন্ধি গঠনের চারটি সূত্র উদাহরণসহ লেখ।
- কমা ব্যবহারের নিয়মগুলো উদাহরণসহ আলোচনা কর।
- ভাষা প্রয়োগে কী ধরনের ভুল হয়?
- ‘ও’ এবং ‘এবং’ এই দুটো সংযোজক অব্যয় এর পার্থক্য ও ব্যবহার উদাহরণসহ লেখ।
- পারিভাষিক শব্দ ও বিদেশী শব্দের মধ্যে পার্থক্য নিরুপণ কর।
- গুরুচণ্ডালী দোষ বলতে কী বোঝায়? এ ধরনের রীতি দূষণীয় কেন?
- বিদেশি ভাষা থেকে বাংলায় প্রতিবর্ণীকরণের চারটি নিয়ম উদাহরণসহ লিপিবদ্ধ করো।
- বিদেশি ভাষা হতে বাংলায় প্রতি বর্ণীকরণের চারটি নিয়মের বর্ণনা দিন।
- গুরুচন্ডালী দোষ বলতে কি বোঝানো হয়? এই ধরনের রীতি দূষণীয় হয়ে থাকে কেন?
- পারিভাষিক শব্দ এবং বিদেশি শব্দের মধ্যে পার্থক্য দেখান।
- ভাষা প্রয়োগে কি ধরনের ভুল হয়ে থাকে?
- কমা ব্যবহার করার নিয়ম গুলো লিখুন।
- ভাষা ব্যবহারের সন্ধির প্রয়োজনীয়তা সংক্ষেপে উল্লেখ করুন।
- প্রমিতা বাংলা উচ্চারণের প্রয়োজনীয়তা লিখুন।
- যুক্তাক্ষর গঠনে নিয়মগুলো উদাহরণ সহ লিখুন।
- প্রমিত বাংলা উচ্চারণের প্রয়োজনীয়তা লিখুন।
- যুক্তাক্ষর গঠনের নিয়ম গুলো বর্ণনা করুন।
- বাঙালি উপভাষায় চারটি বৈশিষ্ট্য লিখুন।
- উপভাষা কাকে বলে এবং বরেন্দ্র উপভাষার চারটি ভাষা তাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য লিখুন।
- বাংলা ভাষার আরবি ফাঁসির প্রভাব সংক্ষেপে আলোচনা করুন।
- বাংলা ভাষাতে অনার্য প্রভাব সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিন।
- আদি মধ্য বাংলা ভাষায় এবং অন্ত মধ্য বাংলা ভাষা তাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য তুলনামূলকভাবে আলোচনা করুন।
- প্রাচীন বাংলা হতে আধুনিক বাংলা পর্যন্ত সময়সীমা উল্লেখযোগ্য স্তর বিন্যাস করুন।
- মধ্য ভারতীয় আর্য ভাষার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দিন।
- গৌর অপভ্রংশের ভাষা তা ঠিক বৈশিষ্ট্য লিখুন।
- বেলকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়েছে?
- ভারতীয় আর্য ভাষার প্রতিটি স্তরের সময়কাল এবং সাহিত্যের নিদর্শন উল্লেখ করুন।
- শতম ভাষা বলতে কি বুঝানো হয়? শতম ভাষার পরিচয় দিন।
গ-বিভাগ: রচনামূলক প্রশ্নাবলী
- বাংলা ভাষায় আর্য ভাষার প্রভাব নিয়ে একটি নাতিদীর্ঘ নিবন্ধ তৈরি করো।
- প্রমিত বাংলা বানান কী? প্রমিত বাংলা বানানের ১০টি নিয়ম উদাহরণসহ আলোচনা কর।
- অ-তৎসম শব্দে প্রমিত বাংলা বানানের ১০টি নিয়ম উদাহরণসহ লেখ।
- বাংলা ভাষায় বিরাম চিহ্নের ব্যবহার ও এর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা কর।
- বিজ্ঞান বিষয়ক শব্দের বাংলা পরিভাষা রচনার পদ্ধতি আলোচনা কর।
- বাংলা ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ সম্বন্ধে একটি নীতি দীর্ঘ প্রবন্ধ রচনা কর।
- ‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ গঠনের পূর্বশর্ত সামাজিক সচেতনতা’ এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন রচনা কর।
- ‘নৌ- দুর্ঘটনার প্রকল্প বৃদ্ধি’ শিরোনামের সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য একটি প্রতিবেদন রচনা কর।
- তোমার কলেজে অনুষ্ঠিত সাহিত্য ও সংস্কৃতি সপ্তাহ সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন রচনা কর।
- জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মজয়ন্তী উদযাপনের জন্য প্রস্তুতিমূলক সভার কার্যবিবরণী লেখ।
- একটি সরকারি কলেজে কর্তৃক সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সপ্তাহ উদযাপন উপলক্ষে অনুষ্ঠিত প্রস্তুতমূলক সভার নোটিশ ও অনুষ্ঠিত সভার কার্যবিবরণী উপস্থাপন কর।
- ইন্দো-ইউরোপীয় মূল ভাষা থেকে আধুনিক বাংলা পর্যন্ত ভাষা বিবর্তনের ক্রমধারা আলোচনা কর।
- নব্য ভারতীয় আর্য ভাষাসমূহের প্রাচ্য শাখার অন্তর্ভুক্ত ভাষাগুলোর সাধারণ লক্ষণ ,তুলনা ও বর্ণনা কর।
- একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ‘সহকারি ব্যবস্থাপক’ পদে নিয়োগ লাভের জন্য উক্ত পদের উপযোগী একটি জীবনবৃত্তান্ত প্রস্তুত কর।
- বাংলা বিভাগ কর্তৃক আয়োজিত বর্ষবরণ ১৪২৬ শিরোনাম একটি প্রতিবেদন রচনা কর।
- দৃষ্টান্তসহ সার- সংক্ষেপ, সারাংশ এবং সারমর্মের রূপগত পরিচয় নির্দেশ কর।
- প্রাচীন বাংলা থেকে আধুনিক বাংলা পর্যন্ত বিভিন্ন স্তর আলোচনা কর।
- প্রাচীন বাংলা ভাষার সাহিত্যিক নিদর্শন উল্লেখপূর্ব এর ভাষাতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য নিরূপণ কর।
- বাংলা ভাষায় অনার্য ভাষার প্রভাব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা কর।
অনার্স প্রথম বর্ষের ১০০% কমন উপযোগী সাজেশন 2023 PDF
যারা অনার্স প্রথম বর্ষের ১০০% কমন উপযোগী সাজেশন 2023 PDF খুঁজছেন, তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট।আমরা সকল স্থান থেকে সঠিক সঠিক সাজেশন আপানদের জন্য সংগ্রহ করেছি।যা আপানাকে অনার্স ১ম বর্ষ বাংলা ভাষার ইতিহাস ও ব্যবহারিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ ভালো মার্কস করতে সাহায্য করবে।আপনারা সহজে অনার্স প্রথম বর্ষের ১০০% কমন উপযোগী সাজেশন 2023 PDF পেয়ে যাবেন।
আজকের পোস্টে আপনাদের সাথে অনার্স ১ম বর্ষ বাংলা ভাষার ইতিহাস ও ব্যবহারিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ শেয়ার করেছি।আশা করি আপানদের অনেক উপকারে আসবে।নতুন নতুন কমন উপযোগী প্রশ্ন পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে থাকুন।